তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (Third Generation of Computers) প্রায় ১৯৬৫ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে ব্যবহৃত হয়েছিল। এই প্রজন্মের কম্পিউটারগুলিতে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার করা শুরু হয়, যা কম্পিউটারের আকার ও বিদ্যুৎ খরচ কমিয়ে আনে এবং এর কার্যক্ষমতা ও গতি অনেক বৃদ্ধি করে। ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যবহার কম্পিউটার শিল্পে বিপ্লব ঘটায় এবং আধুনিক কম্পিউটারের ভিত্তি স্থাপন করে।
ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) ব্যবহার:
কম্পিউটারের আকার ছোট হওয়া:
উন্নত অপারেটিং সিস্টেম:
উচ্চ স্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা:
ব্যবহারের সহজতা এবং কার্যকারিতা:
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো কম্পিউটার প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, কারণ এতে IC-এর ব্যবহার কম্পিউটারের আকার, কর্মক্ষমতা, এবং কার্যকারিতার ক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন এনেছিল। এই প্রজন্মের প্রযুক্তি পরবর্তীতে আরও উন্নত চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।